আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশ

একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি - সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী | - | NCTB BOOK
903
903

ব্রিটিশ কমনওয়েলথে

  • সদস্য- ৩২তম সদস্য।
  • প্রথম আন্তর্জাতিক সংস্থার সদস্য।
  • বাংলাদেশ কমনওয়েলথে যোগদানের প্রতিবাদে সদস্যপদ প্রত্যাহার করে পাকিস্তান।

জাতিসংঘ

  • জাতিসংঘের সদস্য- ১৩৬তম।
  • সদস্যপদ লাভ করে- ২৯তম অধিবেশনে।
  • বঙ্গবন্ধু সাধারণ পরিষদে বাংলায় ভাষণ দেন- ২৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৪ সালে।
  • ১৭ অক্টোবর, ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ জাতিসংঘের স্থায়ী পর্যবেক্ষক দেশ হয়।

NAM

১৯৭৩- এই সম্মেলনে কিউবার মহান নেতা ফিদেল ক্যাস্ট্রো বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে বলেন, “আমি হিমালয় দেখিনি তবে শেখ মুজিবকে দেখেছি। "

জেনে নিই

  • বাংলাদেশ জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে সভাপতিত্ব করে : ৪১ তম অধিবেশনে হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী সভাপতিত্ব করেন (১৯৮৬ সালে)।
  • বাংলাদেশ এই পর্যন্ত দুইবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী সদস্যপদ পায়।
  • ১০ নভেম্বর ১৯৭৮ সাল (দায়িত্ব : ১৯৭৯-৮০) ও ১৪ অক্টোবর ১৯৯৯ সালে (দায়িত্ব: ২০০০-০১)।
  • UN সাধারণ পরিষদে (২৯তম অধিবেশন) শেখ মুজিবুর রহমান বাংলায় ভাষণ দেন ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর।
  • বর্তমানে জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধিঃ মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত।
  • বাংলাদেশ জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীতে কাজ করে আসছেঃ ১৯৮৮ সাল থেকে।
  • প্রথম শান্তিরক্ষী মিশনের নামঃ UNIIMOG (ইরাক-ইরান, ১৯৮৮)।
  • জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী মিশনে অংশগ্রহণকারী শীর্ষ তিন দেশঃ বাংলাদেশ, ইথিওপিয়া ও পাকিস্তান ।
common.content_added_by
common.content_updated_by

ঢাকায় আন্তর্জাতিক সংস্থার সদর দপ্তর

634
634
  • CIRDAP প্রতিষ্ঠা ১৯৭৯ সালে।
  • ICDDRB প্রতিষ্ঠা ১৯৭৮ সালে।
  • SAIC প্রতিষ্ঠা ১৯৮৯ সালে।
  • USG প্রতিষ্ঠা ২০০২ সালে।
  • SMRC (সার্ক আবহাওয়া গবেষণা কেন্দ্র)- প্রতিষ্ঠা ১৯৯৫ ।
  • আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা ২০০১ সালে, সেগুনবাগিচায় ।
  • ঢাকায় অবস্থিত আন্তর্জাতিক সংস্থার সদর দপ্তর: ICDDRB, SAIC, BIMSTEC, CIRDAP, USG, SMRC
common.content_added_by

ICDDRB

534
534
common.please_contribute_to_add_content_into ICDDRB.
common.content

SAIC

618
618
common.please_contribute_to_add_content_into SAIC.
common.content

USG

621
621
common.please_contribute_to_add_content_into USG.
common.content

বৈদেশিক কার্যক্রম

510
510

বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি

  • সংবিধানের ২৫নং অনুচ্ছেদে পররাষ্ট্রনীতির বিবরণ দেওয়া হয়েছে।
  • সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশের প্রধান পররাষ্ট্রনীতি- Friendship to all, malice to none.

পররাষ্ট্রনীতির মূলনীতি ৪টি। যথাঃ

  1. সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো প্রতি বিদ্বেষ নয়।
  2. অন্য রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ না করা।
  3. বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠা এবং দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করা।
  4. অন্য রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব, স্বাধীনতা ও ভৌগোলিক অখণ্ডতার প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন ।

শেখ মুজিবুর রহমানের পররাষ্ট্রনীতি

  1. বাংলাদেশের জন্য স্বীকৃতি আদায় করা।
  2. যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনে অর্থনৈতিক সাহায্য লাভ করা ।

ফলাফল

  • চীন ছাড়া বাকি সকল সুপার পাওয়ার বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়।
  • UN. OIC NAM সহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সদস্যপদ লাভ করে বাংলাদেশ।

প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের পররাষ্ট্রনীতি

  1. ১৯৭৯ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর NPT তে স্বাক্ষর করে।
  2. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ১৯৭৭ সালের নভেম্বরে পাঁচ বছর মেয়াদী দ্বিতীয় পানি বণ্টন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
  3. বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে রোহিঙ্গা চুক্তি (১৯৭৮) স্বাক্ষরিত হয়।
  4. SAARC গঠনের জন্য জিয়াউর রহমান ৭টি দেশের প্রধানের কাছে চিঠি লিখেন। যার প্রেক্ষিতে ১৯৮৫ সালের ৮ ডিসেম্বর দিল্লি সম্মেলনে সার্ক প্রতিষ্ঠিত হয়।

হুসাইন মুহম্মদ এরশাদের আমলে পররাষ্ট্রনীতি

  1. ১৯৮৬ সালে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে বাংলাদেশের হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী সভাপতি নির্বাচিত হন।
  2. ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি শুরু।
  3. ১৯৮৮ সালে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীতে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ।

খালেদা জিয়ার শাসনামল

  • ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে গেলে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতিতে কিছুটা পরিবর্তন আসে। তখন থেকে অর্থনৈতিক কূটনীতির সূত্রপাত ঘটে।

অর্থনৈতিক কুটনীতির সাথে তিনটি বিষয় জড়িত। যথা:

  1. বৈদেশিক বিনিয়োগ আকর্ষণ
  2. আন্তর্জাতিক বাজারের সংস্কার
  3. জনশক্তি রপ্তানি।
  • ১৯৯২ সালে তিন বিঘা করিডোর ভারতকে হস্তান্তর।
  • SAPTA গঠন।

শেখ হাসিনার শাসনামল

  • ১৯৯৬ সালে ভারতের সাথে ৩০ বছর মেয়াদি গঙ্গা চুক্তি স্বাক্ষর।
  • ইউনেস্কো কর্তৃক ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান ।
  • ভারতের সাথে স্থল সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়ন (২০১৫) ও ছিটমহল বিনিময়।
  • ভারত-চীন-রাশিয়া-জাপানসহ বিভিন্ন দেশের সহায়তায় উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ ।
  • মিয়ানমার ও ভারত থেকে বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা উদ্ধার ।
  • ২০১৩ সালের ২৫ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের সাথে TICFA চুক্তি স্বাক্ষর।
common.content_added_by

কূটনৈতিক মিশন

486
486
  • বিশ্বের ৫৮টি দেশে বাংলাদেশের ৭৭ টি কূটনৈতিক মিশন আছে। এর মধ্যে পূর্ণাঙ্গ দূতাবাস ৬০টি।
  • ২টি স্থানে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশন আছেঃ নিউইয়র্ক ও জেনেভা।
  • বাংলাদেশের কেনা জমিতে দূতাবাস আছে ১১টি দেশে ।
  • বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের মোট ২৫টি বাণিজ্যিক মিশন আছে।
  • বাংলাদেশের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই কিন্তু বাণিজ্যিক সম্পর্ক আছেঃ তাইওয়ান ।
  • বাংলাদেশের সাথে কূটনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক নেইঃ ০ইসরাইল।
common.content_added_by

সানশাইন পলিসি

607
607

দক্ষিণ কোরিয়া ও উত্তর কোরিয়ার মধ্যে উত্তেজনা প্রশমন করে সৌহার্দপূর্ণ ও সম্প্রীতিমূলক আচরণ বজায় রাখার লক্ষ্যে যে পলিসি গ্রহণ করা হয়, তা-ই সানশাইন পলিসি। ১৯৯৮ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম পারে উদ্যোগে এ নীতি গ্রহণ করা হয়। কিম দায়ে জংয়ের  এই নাতির জন্য ২০০০ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন। 

common.content_added_by

Multilateral Diplomacy (বহুপক্ষীয় কূটনীতি)

616
616

তিন বা ততোধিক দেশের অংশগ্রহনে সম্মেলনসহ বিভিন্ন পদক্ষেপে যে কূটনৈতিক কর্মকাণ্ড চালানো হয়,  তা উপাঞ্চলিক, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক পর্যায়েও হতে পারে। এটি দ্বিপক্ষীয় কূটনীতি থেকে সুস্পষ্টভাবে আলাদা, যা রাষ্ট্র বনাম রাষ্ট্রের মধ্যে সম্পাদিত হয়। দ্বিপক্ষীয় কূটনীতি অবশ্য বহুপক্ষীয় কূটনীতির পরিপূরক (supplementary)

common.content_added_by

শ্বেতপত্র (White Papers)

529
529

এটি মূলত সমকালীন অর্থনৈতিক বা সামাজিক গুরুত্বপূর্ণ কোন বিষয়ে সরকারী নীতির লিখিত বিবৃতি। কোনো আইন পরিবর্তন করে নতুন বিল তৈরির আগে বা যেকোনো বিষয়ে আইন প্রণয়নের আগে জনমত যাচাইয়ের জন্য শ্বেতপত্র প্রকাশ করা হয়। ইংল্যান্ডে শ্বেতপত্রকে পার্লামেন্টারি পেপারস বলে।

common.content_added_by

Dual track diplomacy

564
564

 বর্তমান বিশ্বরাজনীতিতে বহুল আলোচিত একটি কূটনৈতিক সিস্টেম। বাংলায় যাকে বলা হয় দ্বৈত ট্রাক কূটনীতি। এটাকে Track II diplomacy অথবা Backchannel diplomacy হিসেবেও আখ্যায়িত করে থাকে। মূল কথা হচ্ছে এই ডিপ্লোম্যাসির মধ্যে দুইটা সিস্টেম একসাথে কাজ করে। দ্বৈত ট্রাক (Dual Track) কূটনীতি এমন এক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা যেখানে গুরুত্বপূর্ণ সেক্টরগুলো সরকার নিয়ন্ত্রণ করে এবং বেসরকারি সংস্থার হাতে এসব সেক্টর নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা খুব কমই থাকে।

 

common.content_added_by

অন্যান্য কূটনীতি

473
473
  • Multi Track Diplomacy: একইসাথে বিভিন্নমুখী কূটনৈতিক উদ্যোগকে যখন বিভিন্ন ট্র্যাকে একই সঙ্গে চালিয়ে যাওয়া হয়, তাকে মাল্টিট্যাক কূটনীতি বলে
  • ডিপ্লোমেটিক ইলনেস: রাষ্ট্রীয় কোন সভা বা অনুষ্ঠানে অসুস্থতার অজুহাতে যোগদান না করাকে ডিপ্লোমেটিক ইলনেস বলে।
  • রাষ্ট্রদূত: এক রাষ্ট্র বা দেশ কর্তৃক অন্য দেশে প্রেরিত সর্বোচ্চ শ্রেণীর কূটনৈতিকই রাষ্ট্রদূত নামে পরিচিত।
  • হাইকমিশনার: সাবেক ব্রিটিশ উপনিবেশ দেশসমূহ বা কমনওয়েলথভুক্ত রাষ্ট্রসমূহের সর্বোচ্চ শ্রেণীর কূটনীতিকদের হাইকমিশনার বলা হয়।
  • অ্যাম্বাসেডর: মূলত জাতিসংঘভুক্ত রাষ্ট্রসমূহের সর্বোচ্চ কূটনৈতিক ব্যক্তিকে অ্যাম্বাসেডর বলে ।
  • প্রোটোকল: আন্তর্জাতিক সভা সমিতির কার্যবিবরণী, সাধারণভাবে আন্তর্জাতিক দলিলকে বুঝায় ।
  • ভেটো কি: ভেটো এর অর্থ হচ্ছে এটা আমি মানি না। মূলত জাতিসংঘের স্থায়ী ৫ সদস্য রাষ্ট্র আমেরিকা, যুক্তরাজ্য, চীন, রাশিয়া, এবং ফ্রান্সের আন্তর্জাতিক সিদ্ধান্তে ভেটো প্রদানের ক্ষমতা রয়েছে।
  • বাফার স্টেটঃ বিবাদমান দুই রাষ্ট্রের মধ্যবর্তী অবস্থানে থাকা নিরপেক্ষ, স্বাধীন ও কম শক্তিসম্পন্ন রাষ্ট্রকে বাফার স্টেট যেমন: বেলজিয়াম, ভুটান।
  • (De Facto) : কোন নতুন সরকার বা রাষ্ট্রকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেওয়ার পূর্বে যে কোন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক তৈরী করার জন্য বিধিবদ্ধ আইনকে ডি ফ্যাকটো বলে।
  • (Dejury): আইনগত কোন সরকার বা রাষ্ট্রকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতির প্রক্রিয়া। 
  • চার্জ দ্য অ্যাফেয়ারস: রাষ্ট্রদূতের অনুপস্থিতিতে নিযুক্ত অস্থায়ী প্রধান। 
  • ম্যানিফেস্টোঃ মূলত বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলো তাদের নির্বাচনের পূর্বে লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য যেসব প্রকাশ করে সেটিই ম্যানিফেস্টো । 
  • Persona non-grata: কোন দেশ তার দেশে অন্য কোন দেশের কোন কূটনীতিক ব্যক্তিকে কোন কারণ দর্শনো ছাড়াই অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে, তখন সেই কূটনীতিককে Persona non-grata বলে।
  • দূতাবাসঃ (Embassy) যেখানে রাষ্ট্রদূত ও তার কর্মচারীরা থাকেন, সে স্থানকে দূতাবাস বলা হয়। 
  • এনভয় (Envoy): বিদেশে প্রেরিত রাষ্ট্রীয় প্রতিনিধিদের মাঝে রাষ্ট্রদূত এবং চার্জ দি অ্যাফেয়ার্সের মাঝামাঝি পদমর্যাদাসম্পন্ন ব্যক্তিকে এনভয় বলে। 
  • হাইকমিশনার (High Commissioner); হাইকমিশনার হচ্ছেন এক কমনওয়েলথ রাষ্ট্র থেকে অপর কমনওয়েলথ রাষ্ট্রে প্রেরিত সর্বোচ্চ শ্রেণির কূটনৈতিক প্রতিনিধি। যেসব রাষ্ট্র কমনওয়েলথভুক্ত নয়, সেসব রাষ্ট্রের কূটনৈতিক  প্রতিনিধিকে (Ambassador) বলা হয়।
  • Cricket Diplomacy : ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে “ক্রিকেট কূটনীতির কথা বলা যায়।
  • Ad hoc diplomat (অস্থায়ী কূটনীতিক) : পরিভাষাটির সুনির্দিষ্ট কোনো অর্থ নেই। কখনো কখনো এটি দ্বারা রাজনৈতিক নেতা, যেমন রাষ্ট্র বা সরকারপ্রধান অথবা পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে বোঝায়, যখন তারা কর্মকাণ্ডে যুক্ত থাকেন।
common.content_added_by

সমুদ্র বিজয়

717
717

বাংলাদেশ বনাম মিয়ানমার

২০১২ সালের ১৪ মার্চ জার্মানিতে অবস্থিত সমুদ্র আইন বিষয়ক আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে (ITLOS) এই মামলার রায় দেয়া হয়। রায় অনুসারে বাংলাদেশ তার উপকূল থেকে ২০০ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে অধিকার প্রতিষ্ঠা করে। এছাড়াও সমুদ্রে অবস্থিত ২৮টি ব্লকের মধ্যে ১৮টি ব্লকের মালিকানা বাংলাদেশ পায় ।

বাংলাদেশ বনাম ভারত

২০১৪ সালের ৭ জুলাই নেদারল্যান্ডে অবস্থিত স্থায়ী সালিশি আদালত (UNCLOS) এই রায় আদালতের রায়ে বাংলাদেশ ভারত ও মিয়ানমার থেকে ১, ১৮, ৮১৩ বর্গ কিলোমিটার সমুদ্র অঞ্চল, ১২ নটিক্যাল মাইল রাজনৈতিক সমুদ্রসীমা, ২০০ নটিক্যাল মাইল একচ্ছত্র অর্থনৈতিক অঞ্চল (Exclusive Economic Zone - EEZ) এবং চট্টগ্রাম উপকূল থেকে ৩৫৪ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত মহীসোপানের তলদেশে অবস্থিত সব ধরনের প্রাণিজ ও অপ্রাণিজ সম্পদের ওপর সার্বভৌম অধিকার প্রতিষ্ঠা লাভ করে।

  • সাধারণত মহীসোপানের দূরত্ব থাকে ৩৫০ নটিক্যাল মাইল ।
  • তবে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ৩৫৪ নটিক্যাল মাইল।
  • ১ নটিক্যাল মাইল = ১.৮৫২ কিলোমিটার।
common.content_added_by

বাংলাদেশীদের অর্জন

457
457
common.please_contribute_to_add_content_into বাংলাদেশীদের অর্জন.
common.content
টপ রেটেড অ্যাপ

স্যাট অ্যাকাডেমী অ্যাপ

আমাদের অল-ইন-ওয়ান মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে সীমাহীন শেখার সুযোগ উপভোগ করুন।

ভিডিও
লাইভ ক্লাস
এক্সাম
ডাউনলোড করুন
Promotion